2016 সালে দুই সন্ন্যাসিনীকে বন্দি করে রাখা হয়েছিল, এটা কি সত্যি ?
ঈশা যোগ সেন্টারে কোনও ব্যক্তিকেই বন্দি করে রাখা হয় না। সবাই নিজেদের ইচ্ছায় এখানে আছেন, যার মধ্যে 39 ও 42 বছর বয়সী দুই সন্ন্যাসিনী অন্তর্ভুক্ত আছেন। 2024 সালের অক্টোবরে, ভারতের সর্ব্বোচ্চ আদালত (সুপ্রিম কোর্ট), ঈশা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে আনা এই অভিযোগগুলি খারিজ করে দিয়েছেন, এবং শুনানির সময় একপর্যায়ে মন্তব্য করেছেন যে অভিযোগের পেছনের অভিপ্রায়গুলি সন্দেহজনক মনে হচ্ছে।
কৌতুকপূর্ণভাবে, এই দুই সন্ন্যাসিনীর মা-বাবা 2016 সালেও একই রকম একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। এই অভিযোগগুলিও উচ্চ আদালতে যথাযথ তদন্তের পর খারিজ করা হয়েছিল, যেখানে বলা হয়েছিল যে "অভিযোগটির মধ্যে কোনও সত্যতা নেই, এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নিজেদের ইচ্ছায় ফাউন্ডেশনে বাস করছেন।"
ঈশা ফাউন্ডেশন থেকে কি অনেক মানুষ হারিয়ে যাচ্ছেন?
না। তামিলনাড়ু পুলিশের রিপোর্ট দেখায় যে, 15 বছরে, ঈশা যোগ সেন্টারে 7.5 কোটি পর্যটকের মধ্যে মাত্র 6 জন ব্যক্তির নিখোঁজ হওয়ার রিপোর্ট করা হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচটি ক্ষেত্রে নিখোঁজ ঘোষিত ব্যক্তিকে নিরাপদ অবস্থায় খুঁজে পাওয়ায় রিপোর্টগুলি বন্ধ করা হয়। এই রিপোর্টগুলি প্রধানত বাড়ি ফেরার সময় পথ হারিয়ে ফেলা, যোগাযোগের ত্রুটি বা ফোনের সমস্যার কারণে করা হয়েছিল। মাত্র একটি রিপোর্ট এখনো সক্রিয় আছে, যা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকেই দায়ের করা হয়েছিল। মাত্র একটি রিপোর্ট এখনও খোলা রয়েছে, যা আসলে ফাউন্ডেশন নিজেই দায়ের করেছিল, একজন ব্যক্তির জন্য যিনি যোগ সেন্টার থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন এবং কয়েক ঘণ্টার পর তাঁর সাথে আর যোগাযোগ করা যায়নি। ফাউন্ডেশন এখনও এই বিষয়ে পুলিশের সাথে যোগাযোগ রাখছে এবং সেই ব্যক্তির নিরাপদে ফেরার আশা রাখে।
ঈশা যোগ সেন্টারে কি একটি অবৈধ শ্মশান পরিচালনা করা হচ্ছে?
ঈশা যোগ সেন্টারে কোনও শ্মশান নেই। 2010 সাল থেকে, তামিলনাড়ু সরকার ঈশাকে তামিলনাড়ুর বিভিন্ন শহর ও নগরে 14টি সরকারি শ্মশান পরিচালনা করার দায়িত্ব দিয়েছে। এই শ্মশানগুলি সম্পূর্ণ আইনসম্মত ভাবে পরিচালিত হয়।
এছাড়াও, 2020 সালের কোভিড-19 মহামারির সময়, ঈশা 'মর্যাদাপূর্ণ মৃত্যু' নামে এক উদ্যোগ শুরু করে, যার মাধ্যমে এই শ্মশানগুলিতে নিখরচায় দাহ সেবা প্রদান করা হয়, যাতে পরিবারগুলি তাঁদের প্রিয়জনদের মর্যাদাপূর্ণভাবে বিদায় দিতে পারেন। সেই সময় স্বেচ্ছাসেবক এবং সন্ন্যাসীরা নিশ্চিত করেছিলেন যে এই শ্মশানগুলিকে যেন চালু রাখা হয়। এই উদ্যোগ তখন ব্যাপক সম্মানও লাভ করেছিল।
ঈশা যোগ সেন্টারে কি মহিলাদের উপর যৌন নির্যাতন ও অপহরণ করা হচ্ছে?
না, ঈশা যোগ সেন্টারে মহিলাদের উপর যৌন নির্যাতন বা অপহরণ হচ্ছে না। ঈশা সমস্ত মহিলা স্বেচ্ছাসেবক, কর্মচারী, পর্যটক এবং ভিক্ষুকদের জন্য একটি নিরাপদ ও আরামদায়ক পরিবেশকে প্রাধান্য দেয়। গত 15 বছরে সেন্টারের 7.5 কোটি পর্যটকের মধ্যে 3 কোটিরও বেশি পর্যটক মহিলা ছিলেন। এই এতো বছরে যৌন নির্যাতন বা অপহরণের কোনও রিপোর্ট হয়নি। এছাড়াও, সরকারের সামাজিক কল্যাণ দপ্তরের নির্দেশ অনুসারে, ফাউন্ডেশনের একটি অভ্যন্তরীণ অভিযোগ কমিটি রয়েছে এবং এটি POSH-এর নিয়ম কানুন মেনে পরিচালনা করা হয়।
“ঈশা সেন্টার”-এ হয়রানির ঘটনা ঘটেছে এমন কিছু মিথ্যা দাবি করা হয়েছে। পুলিশের দায়ের করা মামলার বিবরণ অনুযায়ী, যে চিকিৎসকের উপর হয়রানির অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁকে আসলে একটি বিনামূল্যের মেডিক্যাল ক্যাম্পের অংশ হিসাবে ডাক্তারি পরীক্ষা করার জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল। এই ক্যাম্পটি ঈশা যোগ সেন্টারের ভিতর আয়োজিত করা হয়নি। মামলাটি এখন তদন্তাধীন রয়েছে এবং ঈশা এই বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছে।
ঈশা যোগ সেন্টার নির্মাণ করতে ঈশা ফাউন্ডেশন কি অরণ্য ভূমিতে অনধিকার প্রবেশ করেছে?
না, ঈশা ফাউন্ডেশন কোনও অরণ্য ভূমিতে অনধিকার প্রবেশ করেনি। আরও জানতে চাইলে অনুগ্রহ করে
এটা পড়ুন।
ঈশা যোগ সেন্টার কি হাতি করিডোরের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে?
না, ঈশা যোগ সেন্টার হাতি করিডোরের উপর নির্মাণ করা হয়নি। আরো জানতে চাইলে
এখানে পড়ুন।
ঈশা যোগ সেন্টারে কি বেআইনি নির্মাণ হয়েছে? যোগ সেন্টারের ভিতর সমস্ত বিল্ডিংয়ের কি জরুরী অনুমোদন রয়েছে?
ঈশা যোগ সেন্টারে কোনও বেআইনি নির্মাণ হয়নি। প্রত্যেকটি বিল্ডিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন গৃহীত হয়েছে। আরও জানতে চাইলে, দয়া করে
এটা পড়ুন।
(এই সংক্রান্ত নথিপত্র এবং যোগ সেন্টারের বৈধতা বিষয়ক আমাদের স্পষ্টিকরণ জনসমক্ষে বহু বছর যাবৎ রয়েছে।)
যোগ সেন্টার নির্মাণ করতে ঈশা কি বলপূর্বক আদিবাসীদের জমি দখল করেছে?
না, ঈশা বলপূর্বক বা জবরদস্তি কোনও জমি দখল করেনি।
ঈশা কি পরিবেশগত বিধিনিয়ম সহ সবরকম নিয়ম কানুন পালন করে?
ঈশা পরিবেশগত বিধিনিয়মের সাথে সবরকম নিয়ম কানুন মেনে চলে।
ঈশার বিরুদ্ধে একটি পরিবেশগত ছাড়পত্র আবেদন প্রত্যাহার করার অভিযোগ রয়েছে। এটা কি সত্যি?
শুধু একবার একটি পরিবেশগত ছাড়পত্র আবেদন প্রত্যাহার করা হয়েছিল, যখন সেটা এক ভুল বিভাগে জমা দেওয়া হয়েছিলো।
অরণ্যের সাথে ঈশা যোগ সেন্টারের নৈকট্যের কারণে, কোনও মানুষ- বন্যপ্রাণী সংঘাত কি ঘটেছে? অথবা বন্যপ্রাণীদের কি কোনও রকম ক্ষতি করা হয়েছে?
ঈশা বন্যপ্রাণীদের বিরক্ত করে না এবং করতেও চায়না। আমরা প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্য বজায় রেখে বসবাস করি।
2017 CAG রিপোর্টে ঈশার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুলোর সত্যতা কতটা?
এই অভিযোগগুলোর কোনও রকম সত্যতা নেই। অভিযোগ-প্রত্যুত্তরে আমাদের প্রতিক্রিয়া জনসমক্ষে বহুদিন ধরেই রয়েছে। আরও জানতে দয়া করে
এটা পড়ুন।
সদগুরুর স্ত্রী, শ্রীমতি বিজয়কুমারির দেহাবসান নিয়ে বেশ কিছু গুজব রয়েছে। প্রকৃত সত্যটা কী?
শ্রীমতি বিজয়কুমারি শতাধিক মানুষের সমক্ষে মহাসমাধি লাভ করেছিলেন। একজন আধ্যাত্মিক সাধকের জীবনে মহাসমাধিই হল সর্বোচ্চ লক্ষ্য। এই সংস্কৃতিতে যোগীদের এই লক্ষ্যভেদের প্রচুর গল্প রয়েছে। আরও জানতে
এটা পড়ুন।
আদিযোগীকে এতো মাত্রাতিরিক্ত ভাবে কেন উপস্থান করা হয়? এর কি কোনও প্রয়োজন আছে?
আদিযোগীর একমাত্র জৌলুস হল সেই পরিশ্রম যা এটি নির্মাণে নিবেদিত হয়েছে, সেই সবার পরিশ্রম যাঁরা এই নির্মাণকল্পে অবদান দিয়েছেন।
এটি পুরোটাই একটি স্বেচ্ছাসেবক কৃত প্রচেষ্টা।
আদিযোগী নির্মাণকল্পে কি অরণ্য ধ্বংস করা হয়েছে?
আদিযোগী নির্ণামকল্পে অরণ্যের কোনও রকম ক্ষতি করা হয়নি। আরও জানতে চাইলে অনুগ্রহ করে
এটা পড়ুন।
আদিযোগী মূর্তির জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি কি সরকার থেকে নেওয়া হয়েছে?
হ্যাঁ, আদিযোগী মূর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট আধিকারিক কর্তৃক সমস্ত প্রয়োজনীয় অনুমতি রয়েছে। আরও জানতে চাইলে অনুগ্রহ করে
এটা পড়ুন।
কেন সদগুরু সাধারণ আচারনিষ্ঠ গুরু নয়? উনি জৌলুসপূর্ণ, দামী শাল পরেন, কুলার, দামি গাড়ি ও বাইক চালান এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন।
"সাধারণ আচারনিষ্ঠ গুরু" মানে কি? অবশ্যই উনি অ-সাধারণ।
আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে উনি এক ভিন্ন রকমের রূপে থাকেন। গলফ্ খেলোয়াড় এর রূপে উনি ভিন্ন রূপ নেন। আবার বাইকচালক হিসেবে উনি এক ভিন্ন রূপ নেন। উনি যখন ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (WEF) অথবা ইউনাইটেড নেশন জেনারেল এসেম্বলি (UNGA) -কে সম্বোধন করেন, তখন আবার উনি ভিন্ন রকমের রূপে থাকেন। যখন উনি যুবক-যুবতীদের সাথে থাকেন, তখন আবার উনি ভিন্ন রকম - পরিস্থতিতির সাথে মানানসই।
যদিও সদগুরু বাইক এবং গাড়ি পছন্দ করেন ও ব্যবহারও করেন, তবে তিনি সেগুলির মধ্যে কোনওটিরই মালিক নন।
“ঈশা” -কে একটি অভিজাত সংস্থা হিসেবে দেখা হয়। “সদগুরু” -কে কেন সবসময় যশস্বী ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা যায়?
আপনি সদগুরুকে তারকাদের সঙ্গে দেখে থাকেন কারণ সংবাদমাধ্যম তাতেই আলোকপাত করতে পছন্দ করে। সদগুরু একজন তারকার সাথে দেখা করলে,সেই অনুপাতে, তিনি লক্ষাধিক সাধারণ মানুষের সাথেও দেখা করেন। ঈশার বেশির ভাগ কর্মকাণ্ডই – সামাজিক ও আধ্যাত্মিক দুটোই - গ্রামীণ এলাকায় হয়ে থাকে, তবে সেগুলো যে রসাল খবরের উপাদান নয়! আমাদের সামাজিক প্রকল্পগুলির ব্যাপারে
আরও জানুন।
ঈশার মহাশিবরাত্রি উৎসবটি এতটা বাণিজ্যিক কেন? এই উৎসবে অংশগ্রহণ এত ব্যয় সাপেক্ষ কেন? বিনামূল্যে কি অংশগ্রহণ করা সম্ভব?
মহাশিবরাত্রি উৎসবটি লক্ষাধিক মানুষকে বিনামূল্যে প্রদান করতে প্রচুর সম্পদ ও সংগঠনের প্রয়োজন হয়। এই সারারাত ব্যাপী বিশাল উৎসবটি আয়োজনের খরচ বহন করেন মাত্র কয়েকশ দর্শক।
Pollstar -এর রিপোর্ট অনুযায়ী, 2021 সালে গ্র্যামি পুরস্কার অনুষ্ঠানের তুলনায় ঈশার মহাশিবরাত্রি অনুষ্ঠানটি অধিক মানুষ দেখেছে, অনলাইন চ্যানেলের মাধ্যমে।
ঈশা প্রোগ্রামগুলো এত ব্যয়বহুল কেন? একটা আধ্যাত্মিক সংস্থার কি এতটা বাণিজ্যিক হওয়া উচিত?
আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া সব সময় বিনামূল্যেই প্রদান করা হয়। বরং, এই প্রোগ্রামগুলো আয়োজন করতে যা খরচ হয় সেটাই অংশগ্রহণকারীদের থেকে সংগৃহীত হয়।
সদগুরু কি বিজেপি সমর্থক?
সদগুরু গণতন্ত্র ও জনমতের সমর্থক। উনি দল নির্বিশেষে রাজনৈতিক নেতাদের সাথে সফল ভাবে কাজ করছেন। উনি স্পষ্ট ভাবে বহুবার বলেছেন যে, গণতন্ত্র মানে আপনার কে তাতে আমরা আগ্রহী নয়, বরং আপনি কি করতে পারবেন তাতেই আমরা বেশি উৎসাহী।
ঈশা কি কর ফাঁকি দেওয়ার জন্যই "ডোনেশন রশিদ" ব্যবহার করে?
ঈশা কোনও কর ফাঁকি দেয় না। বর্তমানে “যোগ” -এর উপর কোনও কর ধার্য করা নেই।
এটা কি সত্যি যে দুজন সন্ন্যাসীকে 2016 সালে বন্দি রাখা হয়েছিল?
ঈশা যোগ সেন্টারে কাউকেই বন্দী রাখা হয় না। সবাই এখানে নিজের ইচ্ছায় আছে। প্রত্যেক ব্রহ্মচারী (সন্ন্যাসী) স্বেচ্ছায় এই পথ বেছে নিয়েছেন। সত্য জানতে আগ্রহী হলে, এখানে
আরও পড়ুন।
এটা কি সত্যি যে ঈশা লাফিং গ্যাস ব্যবহার করে লোকেদের খুশি রাখে?
হাহাহা (আমরা সত্যিই হাসছি)। আমরা সাধারণত অন্য একটি মুড-বর্ধক গ্যাস ব্যবহার করি। সেটার নাম যোগ।
আমরা শুনেছি যে ঈশা মানুষজনদের কোমাতে রেখে তাঁদের কিডনি চুরি করে নেয়। আপনাদের কি বক্তব্য?
সত্যি? আর ওই চুরি করা কিডনি দিয়ে কি করবো? Website এ বিক্রি করবো? বাস্তবে আসুন!
সদগুরুর অনেক বক্তব্যই বৈজ্ঞানিক যুক্তি বিধানের পরিপন্থী। উনি এরকম ছদ্ম-বিজ্ঞান কেন প্রবর্তন করছেন?
সদগুরু নিজের আন্তরিক অনুভূতি থেকে অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলেন। খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপ্রসিদ্ধ বিজ্ঞানীরাও স্বীকার করেছেন যে এরকম অনেক বিষয় আছে যা বিজ্ঞানের বোধশক্তির বাইরে। এরকম অনেক বিষয় নিয়ে বিজ্ঞানীরা সদগুরুর দৃষ্টিকোণ প্রার্থনা করেন।
সদগুরু কি মুসলমান বিদ্বেষের এক পরিবেশ তৈরি করছেন?
একেবারেই নয়। সদগুরুর উদ্দেশ্য হল মানব কল্যাণকে বাড়িয়ে তোলা। উনি একজন গুরু হিসেবে সকলকেই আপন করে নেন যাঁর কর্মকাণ্ড ধর্ম, বর্ণ, মতাদর্শ, লিঙ্গ, জাতি প্রভৃতি সব গণ্ডির উর্দ্ধে।
সদগুরু কি নারীবিদ্বেষী?
সদগুরুর কর্মকাণ্ড ও বার্তার সাথে পরিচিত যে কেউ, বিন্দুমাত্র দ্বিমত না রেখে জানতে পারেন যে উনি নারী বিদ্বেষের থেকে অনেক অনেক দূরে। ওনার উদ্দেশ্য হল, মানব জাতি যেন সমস্ত কিছুকে আপন করে নেওয়ার এক চৈতন্যবোধে উন্নীত হয়, তাই নারীবিদ্বেষের কোনও প্রশ্নই ওঠে না।